নারায়নগঞ্জের আলো ২৪.কম:  ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি আলহাজ্ব ফরিদ আহম্মেদ লিটনকে ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাধারন সস্পাদক হিসাবে দেখতে চায় তৃর্নমুল নেতা কর্মীরা ।তাদের দাবী ফরিদ আহম্মেদ লিটন তৃর্নমুল থেকে গড়ে উঠা নেতা, যিনি প্রতিনিয়ত ‍তৃর্নমুল নেতা কর্মীদের সুখে দুঃখে বিপদ আপদে এগিয়ে আসেন সব সময তাদের পাশে থাকেন। তাকে সাধারন সম্পাদক করা হলে দল আরো চাঙ্গা হবে বলে জানান নেতা কর্মীরা।

নেতা কর্মীরা সূত্র মতে জানাযায়, সেপ্টেম্বর মাসের ১ম সপ্তাহে ফতুল্লা থানা কমিটি সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে।ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি পদে সাইফউল্রাহ বাদল যদি অসুস্হার কারণে সম্মেলন থেকে সরে দাড়ান তবে সেক্ষেত্রে বর্তমান সাধারন সস্পাদক এম শওকত আলী সভাপতি পদপ্রার্থী ।ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাধারন সস্পাদক এই দুইটি খুবই গুরুত্ব পূর্নপদ এই দুটি পদের জন্য অনেক হেভিওয়েট প্রার্থী থাকলে ও প্রবীন নেতা হিসাবে ফতুল্রা থানা সাধারন সস্পাদক এম শওকত আলীকে সভাপতি হিসাবে এগিয়ে রাখছেন তৃর্নমুল নেতাকর্মীরা। অন্যদিকে ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি ফরিদ আহম্মেদ লিটনকে ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাধারন সস্পাদক হিসাবে পেতে চান তৃর্নমুল নেতাকর্মীরা ।

সুএ জানা যায়, ২০০১ সালে বিএনপি জামাত সরকার ক্ষমতা আসার পর বিভিন্ন মামলা হামলার শিকার হয়েছেন ফরিদ আহম্মেদ লিটন। তবু ওতিনি রাজনীতি পিছু হটেননি । ২০০৩ সালে দাপা বালুর ঘাট পথকলির স্কুল মাঠে ফতুল্লা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেই সম্মেলনে তৃর্নমুল নেতা কর্মীদের ভোটে ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি ।এরপর বিএনপির জোট সরকারের আমলে ফরিদ আহম্মেদ লিটনকে জেলে যেতে হয়েছে অনেক বার মিথ্যা মামলার আসামী হয়েছিলেন একডজন ।তবুও তিনি বিচলিত না হয়ে তৃর্নমুল নেতাকর্মী সাথে নিয়ে জোট সরকার বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রমের নেতৃত্ব দিয়ে দলকে আগলে রেখেছেন ।শত শত বিপদের মধ্যে ও নেতা কর্মীদের ছেড়ে যাননি তিনি।ফরিদ আহম্মেদ লিটন দীর্ঘ ১৬ বছর যাবত ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের নেতৃত্ব দিযে আসছেন। তাই তিনি তৃর্নমুল নেতাকর্মীদের কাছে খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছেন । তৃর্নমুল নেতাকর্মীরা চায় ফতুল্রা থানা আওয়ামীলীগের সাধারন সস্পাদক হিসাবে ফরিদ আহম্মেদ লিটনকে।