মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:২৪ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের আলো ২৪.কম :
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলীর আকবর নগরে রহিম হাজী ও সামে আলী গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদী মামলা ছাড়াও আরো দুটি মামলা হয় ফতুল্লা মডেল থানায়। একটি মামলায় রহিম হাজীর স্ত্রী মাসুদা বেগম সামেদ আলী ও তার স্ত্রীসহ ৩৭জন নামীয় এবং অজ্ঞাত ২০/২৫ জনকে আসামী করে এবং সামেদ আলীর আস্থাভাজন হিসেবে পরিচিত আবুল হোসেন রহিম হাজীসহ নামীয় ৩০ জন এবং অজ্ঞাত ১০০/১৫০জনকে আসামী করে মামলা করা হয়।
এ দিকে বক্তাবলীর আকবর নগরে দুই হাজী গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদী মামলায় রহিম হাজীকে ১ নং আসামী করে নামীয় আরো ৩৮ জন এবং অজ্ঞাত প্রায় দেড়শ’ থেকে দুইশ’ লোকের নামে মামলা করা হয়। সেই মামলায় দুই হাজী গ্রুপের এক হাজী অথ্যাৎ হাজী সামেদ আলীর নাম না থাকায় আশ্চর্য হয়েছেন পুরো আকবরনগরের সাধারন মানুষ। তাদের মতে দুই হাজীর বিরুদ্ধেই যদি পুলিশ বাদী মামলার আসামী করা হতো তাহলে আকবর নগরের ভেতরের টেটাঁযুদ্ধসহ নানাবিধ অপকর্ম ক্রমেই নিয়ন্ত্রনে চলে আসতো। কিন্তু পুলিশ রহিম হাজীকে আসামী করলেও সামেদ আলী আসামী না করায় আইন-শৃংখলার পরিস্থিতি আরো বেশী অবনতি হতে পারে বলে মনে করেন সচেতন আকবর নগর বাসী। পুলিশের এমন আচরনেও অনেকটা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠেছে স্থানীয়দের মাঝে। যদিও থানা পুলিশ বলছে ঘটনাস্থলে হাজী সামেদ আলী ছিলেন না কিন্তু স্থানীয়দের দাবী পুরো ঘটনাই সামেদ আলী তার ঘরে বসেই অবলোপন করছিলো।
এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আসলাম হোসেন বলেন,যেহেতু সামেদ আলী ঘটনাস্থলে ছিলেন না সেখানে তাকে কিভাকে মামলার আসামী করবো। ঘটনাস্থলে আমরা পুলিশ সদস্যরাও সামেদ আলীর বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিলাম।
Dhaka, Bangladesh মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫ ২৫ সফর, ১৪৪৭ | |
ওয়াক্ত | সময় |
সুবহে সাদিক | ভোর ৪:১৬ |
সূর্যোদয় | ভোর ৫:৩৬ |
যোহর | দুপুর ১২:০২ |
আছর | বিকাল ৩:২৯ |
মাগরিব | সন্ধ্যা ৬:২৮ |
এশা | রাত ৭:৪৭ |
আপনার মতামত কমেন্টস করুন