বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫, ০২:২৭ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক: গ্রেফতারের পর পরই ছাত্রদলের সভাপতি রনিকে রক্ষা করতে পুলিশ কর্মকর্তা শ্বশুর নানা মহলে দৌড়ঝাপ করেও মেয়ে জামাতাকে শেষ রক্ষা করতে পারেনি। শনিবার রাতে রাজধানীর মৌচাক থেকে রনিকে গ্রেফতার করে ফতুল্লা পুলিশ। রাতেই তাকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ তাদের হেফাজতে নিয়ে নেয়। রোববার দুপুরে হেফাজতের ৩টি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করলে আদালত রনিকে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। পুলিশের পোশাক খুলে নেয়ার হুমকী দিয়ে আলোচনায় আসে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মশিউর রহমান রনি। এরপর থেকে রনিকে নিয়ে চলে নানা আলোচনা-সমালোচনা। রনির এমন বক্তব্যে প্রশাসনে তোলপাড় শুরু হয়। পুলিশকে নিয়ে বিতর্কীত বক্তব্য দেয়ার পর থেকেই চাউর হতে থাকে রনি গ্রেফতার হতে পারে। এরপর থেকে রনির শ্বশুড় পুলিশ কর্মকর্তা জহির মেয়ে জামাতকে বাঁচাতে নানা মহলে দৌড়ঝাপ করেন। কিন্তু, তার সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে রনিকে গ্রেফতার করে ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ। গ্রেফতারের পর পরই রনির বাবা মোস্তফা কন্ট্রাক্টর ছুটে আসেন ফতুল্লা মডেল থানায়। এসময় তিনি ফতুল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কক্ষে প্রবেশ করে সাংবাদিকদের সামনে উচ্চস্বরে বলতে থাকেন রনি পুলিশ কর্মকর্তা জহিরের মেয়ে জামাতা। রনি ভুল করে বক্তব্য দিয়েছে, তাকে এবারের মতো ক্ষমা করে দিন। উল্লেখ্য, রনির শ্বশুড় জহির নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন থানায় দুই দশক ধরে কর্মরত ছিলেন। সর্বশেষ তিনি পিবিআইতে কর্মরত ছিলেন। পুলিশ ইন্সপেক্টর জহিরুল ইসলাম জহিরের তদবিরের বিষয়টি অস্বীকার করে ফতুল্লা মডেল থানার ইনচার্জ রকিবুজ্জামান জানান,রনির শ্বশুর পুলিশ কর্মকর্তা তা রনির বাবার নিকট জানতে পেরেছি তবে এ বিষয়ে তাকে কোন তদবির করেনি।
Dhaka, Bangladesh বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫ ৫ রবিউল-আউয়াল, ১৪৪৭ | |
ওয়াক্ত | সময় |
সুবহে সাদিক | ভোর ৪:২১ |
সূর্যোদয় | ভোর ৫:৩৯ |
যোহর | দুপুর ১২:০০ |
আছর | বিকাল ৩:২৭ |
মাগরিব | সন্ধ্যা ৬:২০ |
এশা | রাত ৭:৩৮ |
আপনার মতামত কমেন্টস করুন