ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ফরিদ আহম্মেদ লিটন বলেছেন, ১৯৯৪ সালের এই দিনে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রাক্তন নেতাদের সমন্বয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রতিষ্ঠা করেন। অনেক ত্যাগ তিতিক্ষা ঘাত প্রতিঘাত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ আজকের এই পর্যায় এসে দাড়িয়েছে। বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে স্বেচ্ছাসেবক লীগ বীরদর্পে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। সেই সকল বঙ্গবন্ধু সৈনিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন। মঙ্গলবার ২৭ জুলাই বিকালে ফতুল্লার সাহারা সিটি সংলগ্ন নিজ কার্যালয়ে সেচ্ছাসেবক লীগের ২৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে কেক কাটা ও আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বুকে ধারণ করে ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে ন্যায়-নিষ্ঠা ও আদর্শের সাথে দায়িত্ব পালন করছি। ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রত্যেক সদস্য জননেত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে প্রতিটি কর্মসূচিতে একাগ্রতার সাথে অংশগ্রহণ করে যাচ্ছ। আমার নেতা শামীম ওসমানের হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আমার নেতাকর্মীদের নিয়ে সাংগঠনিক ভাবে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে যেকোন কর্মসূচিতে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সর্বদা অগ্রনী ভূমিকা পালন করেছে। এসময় উপস্থিত ছিলেন, ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শহিদ, সদস্য বাদশা মিয়া, ফতুল্লা ১, ২ ও ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাদেকুল ইসলাম সাদেক, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আরফান মাহমুদ বাবু, সহ-সম্পাদক রুবেল চৌধুরী, ৩নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আল-আমিন হোসেন, সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন বাবু, প্রচার সম্পাদক নুর হোসেন, সেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সৈয়দ আমান উল্লাহ আমান, ফরহাদ হোসেন, মোঃ রতন, সাদ্দাম হোসেন, প্রিন্স, মোয়াজ্জেম ও বিদ্যুৎ সহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা।